ঢাকা ০২:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একসঙ্গে চার সন্তানের মা হলেন লাক্সমিয়া

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ১১:২১:৫৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ১১৬ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ৮ বছর নিঃসন্তান থাকার পর একসঙ্গে চার সন্তানের মা হয়েছেন লাক্সমিয়া খাতুন (৩০) নামের এক নারী। বর্তমানে ওই চার নবজাতক ও তাদের মা লাক্সমিয়া পুরোপুরি সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে যশোর শহরের কুইন্স হসপাতালে অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন তিনি।

যশোর মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক নার্গিস আক্তার লাক্সমিয়ার অস্ত্রপাচার করেন।

এদিকে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্মের খবর হাসপাতাল ছড়িয়ে পড়লে কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে শুরু করে ওই দম্পতির স্বজন ও উপস্থিত লোকজনের মধ্যে অন্যরকম অনুভূতি লক্ষ্য করা যায়।  আনন্দে হাসপাতালের এক কর্মকর্তা স্বপ্রণোদিত হয়ে অপারেশন থিয়েটারের দায়িত্বরত সেবিকা, ওই দম্পতি এবং তাদের স্বজনের মিষ্টিমুখ করান।

যশোর মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক নার্গিস আক্তার বলেন, ‘এই দম্পতি দেড় বছর আগে আমার কাছে চিকিৎসার জন্য আসেন। এই দম্পত্তির দুইজনেরই কিছু সমস্যা ছিলো।  অনেক সময় একাধিক বাচ্চা হলে ২-১টি মারা যায়।  কিন্তু আল্লাহর রহমতে এই নারীর কোনো সমস্যা হয়নি। সোমবার সিজারের মাধ্যমে তার দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে সন্তান হয়েছে। তারা সবাই ভালো রয়েছে।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

একসঙ্গে চার সন্তানের মা হলেন লাক্সমিয়া

আপডেট টাইম : ১১:২১:৫৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ৮ বছর নিঃসন্তান থাকার পর একসঙ্গে চার সন্তানের মা হয়েছেন লাক্সমিয়া খাতুন (৩০) নামের এক নারী। বর্তমানে ওই চার নবজাতক ও তাদের মা লাক্সমিয়া পুরোপুরি সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে যশোর শহরের কুইন্স হসপাতালে অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন তিনি।

যশোর মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক নার্গিস আক্তার লাক্সমিয়ার অস্ত্রপাচার করেন।

এদিকে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্মের খবর হাসপাতাল ছড়িয়ে পড়লে কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে শুরু করে ওই দম্পতির স্বজন ও উপস্থিত লোকজনের মধ্যে অন্যরকম অনুভূতি লক্ষ্য করা যায়।  আনন্দে হাসপাতালের এক কর্মকর্তা স্বপ্রণোদিত হয়ে অপারেশন থিয়েটারের দায়িত্বরত সেবিকা, ওই দম্পতি এবং তাদের স্বজনের মিষ্টিমুখ করান।

যশোর মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক নার্গিস আক্তার বলেন, ‘এই দম্পতি দেড় বছর আগে আমার কাছে চিকিৎসার জন্য আসেন। এই দম্পত্তির দুইজনেরই কিছু সমস্যা ছিলো।  অনেক সময় একাধিক বাচ্চা হলে ২-১টি মারা যায়।  কিন্তু আল্লাহর রহমতে এই নারীর কোনো সমস্যা হয়নি। সোমবার সিজারের মাধ্যমে তার দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে সন্তান হয়েছে। তারা সবাই ভালো রয়েছে।’